গোপনাঙ্গ চোষন অধিকাংশ দেশেই বৈধ। ইসলাম ধর্মে শুধুমাত্র নারীদের মাসিকের সময় যৌনমিলনে নিষেধ আছে। কিন্তু কিছু কিছু ইসলামি চিন্তাবিদের মতে এটা মাকরূহ, কারণ গোপনাঙ্গ চোষন এর মাধ্যমে স্বামীর লিঙ্গ থেকে স্ত্রীর মুখে নাপাক তরল যায়। অন্যান্য ইসলামি চিন্তাবিদরা জোর দিয়ে বলেছেন মুখমৈথুনকে নিষিদ্ধ বলা যায় এমন দলিল কোথাও পাওয়া যায়নি স্বামী অথবা স্ত্রীর গোপনাঙ্গ মানব দেহের অন্য অঙ্গের মতই বিবেচনা করা হয় (যেমন স্তন অথবা ঠোট)। অন্যদিকে মুখ হচ্ছে শরীরের সর্বাপেক্ষা পবিত্র অঙ্গ। তাই ইসলামিক চিন্তাবিদগন সতর্ক করে দিয়েছেন কোন ভাবেই মনি অথবা মজি (প্রাক-মিলন- তরলঅথবা বীর্য) যেন মুখের ভিতর না যায়। এ তরল মুখে যাবার সম্ভাবনা প্রচুর। তাই চোষন ক্রিয়াকে মাকরুহ্ বলেছেন অনেক আলেম।
সব শেষে বলা যায় যেহেত ইসলামে স্বামী/ স্ত্রী পরষ্পরের গোপনাঙ্গ চোষন এর ব্যপারে কোন সঠিক ব্যাখ্যা বা দলিল নেই সেহেত মুসলমানরা এই কাজ না করাই উত্তম আর সবছে বড় কথা গোপনাঙ্গ হচ্ছে একটা নাফাক অংশ তাই পবিত্র মখ দিয়ে এই নাফাক অংশকে চুম্বন করা মোটেও উচিত নয়।
0 comments:
Post a Comment